Breaking News

Friday 25 October 2019

E-MAIL MARKETING: Discuss about email marketing.





ইমেইল মার্কেটিং কি? কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করবেন? এর সুবিধা কি কি?
———————********————————


ইমেইল এর ব্যাপারে আমরা কম বেশি সবাই জানি এবং সবাই ব্যবহার করে থাকি যেমন জিমেইল, ইয়াহু মেইল, আউটলুক,হট মেইল ইত্যাদি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে ইমেইল মার্কেটিংটা আসলে কি? তাই আজকে খুব সহজ ভাবে এটা আলোচনা করবো আর আপনাদেরকে শিখাবো কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করবেন।

ইমেইল মার্কেটিং কি ?
———————————
প্রথমেই আমরা জেনে নিই ইমেইল মার্কেটিং টা আসলে কি ? যেমন আপনি ইমেইল এর মাদ্ধমে এক নির্দিষ্ট শ্রেণীর লোকের কাছে এক সাথে ব্যাবসায়িক বার্তা পৌঁছে দিবেন সেটাই হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং । আরো সহজ ভাবে বলছি আপনি যখন এক সাথে একই ইমেইল অনেকের কাছে পাঠান ওটাই ইমেইল মার্কেটিং। কিন্তু মনে রাখবেন আপনারা যে জিমেইল, ইয়াহু মেইল আউটলুক মেইল ব্যবহার করেন এগুলো দিয়া আপনি কিন্তু ইমেইল মার্কেইটং করতে পারবেন না কারণ এগুলো পাবলিক মেইল আর এই মেইল দিয়ে দিনে সর্বোচ্চ ৫০০ এর বেশি ইমেইল পাঠানো যায় না

তো ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য একটা আলাদা সিস্টেম প্রয়োজন হয় যা আপনাকে খুব কম দামে দেখে শুনে বুঝে কিনে নিতে হবে। আপনি হয় তো জানেন না পৃথিবীতে সকল ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ইমেইল মার্কেটিং তাই হচ্ছে সবচাইতে বেশি কার্যকর।

ই-মেইল মার্কেটিং আসলে তিনটি ধাপ অবলম্বন করে হয়ে থাকে।  নিচে ধাপগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

1. Letter & Email template: এই ধাপে আপনাকে ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য একটি ইমেইল টেম্পলেট বানাতে হবে। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই ভাবতে হবে যে আপনার চিঠিতে যে পন্যটি সম্পর্কে লিখবেন সেটা দেখতে কেমন হবে এবং প্রাপক কি মনোভাব নিয়ে আপনার চিঠিটি পড়বেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ভালো মানের রেসপন্সিভ টেম্পলেট সিলেক্ট করতে হবে। এটার জন্য আপনি বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে খোঁজ করতে পারেন। আপনি যদি একজন ভালো মানের ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি টেম্পলেট তৈরি করে থিমফরেস্টে বিক্রিও করতে পারেন।

2. Email Collecting: ই-মেইল মার্কেটিং-এর অন্যতম কাজ হলো ই-মেইল সংগ্রহ করা। এই কাজটি করতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমানে ই-মেইল কালেক্ট করতে হবে। এর কারণ হচ্ছে এই ই-মেইলগুলোতে আপনি আপনার পণ্যের তথ্য এবং আপনার কথা লিখে পাঠাবেন।

3. E-mail Delivery: ই-মেইল মার্কেটিং-এর জন্য আপনাকে ডেস্কটপ বেস অথবা অনলাইন ই-মেইল সার্ভার ব্যবহার করতে হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে সুবিধাজনক ও জনপ্রিয় পদ্ধতি হলো অনলাইন ই-মেইল সার্ভার। এটি বব্যহার করার খরচ অনেক কম এবং অনেক নিরাপদ।

ইমেইল মার্কেটিং কেনো করবেন?
—————————————————
উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে জানা গেছে ২০১১ সালের ১.৫১ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হয় শুধুমাত্র এই ই-মেইল মার্কেটিং এর জন্য। আর বর্তমানে ঐ টাকার পরিমাণটা বেড়ে ২.৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আর বর্তমানে যতো কিছু বিক্রি করা হয় তার ২৪ শতাংশই হচ্ছে ই-মেইল মার্কেটিং-এর মাধ্যমে। ই-মেইল মার্কেটিং-এর সবচেয়ে মজার ব্যাপারটা হচ্ছে এটার সবচেয়ে কঠিন বিষয় সমুহ সম্পর্কে জানা খুব সহজ। আর যে কোনো মানুষই ই-মেইল মার্কেটিং এর সব কাজ ঘরে বসেই করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে নতুন করে কোনো অফিস নেওয়ার প্রয়োজন হবেনা। আর আপনার ডিভাইসের সাথে অন্য কোনো হার্ডওয়্যার যুক্ত করার কোনো ঝামেলাও নেই।

ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করবেন ?
———————————————————
সবচেয়ে আগে আমি আপনাদের একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চাই যে, ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করবেন?

ধরে নিন, আপনার একটি নতুন পণ্য (product) বা সার্ভিস (service) মার্কেটে এসেছে এবং আপনি সেই বিষয়ে লোকেদের জানাতে চান বা মার্কেটিং করতে চান। এর বাইরেও আপনার কোনো প্রোডাক্ট এর নতুন অফার (offer) বা সুবিধার বিষয়ে আপনি মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন।

আপনার কেবল, ইমেইল এর দ্বারা লোকেদের নিজের product বা সার্ভিসের ব্যাপারে জানাতে হবে। এবং, তারপর তারা যদি আগ্রহী (interested) থাকেন তাহলে নিশ্চই আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তারা কিনবেন বা তাতে রুচি রাখবেন।

আমরা সাধারণ ভাবে যেরকম ইমেইল লিখি ঠিক সেরকম ভাবেই আপনার নিজের offer, business বা service এর ব্যাপারে মেইলে লিখতে হবে। মেইল এভাবে লিখবেন যাতে আপনার ইমেইল এর বিষয় লোকেরা পরেই বুঝতে পারেন। শেষে, ইমেইল লেখা হলে এক সাথে হাজার হাজার লোকেদের ইমেইল আইডিতে পাঠিয়ে দিতে হবে।

ইমেইল মার্কেটিং দ্বারা আপনি কেবল কয়েক মিনিটেই হাজার হাজার লোকেদের মধ্যে আপনার নতুন বিসনেস, business offer, product বা service এর ব্যাপারে প্রচার করে দিতে পারবেন।

এতে, হাজার হাজার লোকেদের মধ্যে কয়েজন তো আপনার product বা offer এর ওপর আকর্ষিত হবেন এবং যদি আপনি ইমেইল দ্বারা নিজের ব্লগের আর্টিকেল বা ইউটিউবের ভিডিও মার্কেটিং করছেন, তাহলে হাজার এর মধ্যে কয়েক ১০০ জন তো আপনার আর্টিকেল পড়ার জন্য বা ভিডিও দেখার জন্য আসবেন।

ইমেইল মার্কেটিং এর কিছু লাভ/সুবিধা:
————————————————————
১.ইমেইল মার্কেটিং দ্বারা সবচেয়ে বেশি নতুন কাস্টমার ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাওয়া যায়।

২.এই মাধ্যম ব্লগ এবং ওয়েবসাইটের জন্য হাজার হাজার ভিসিটর বা ট্রাফিক আনতে পারে।

৩.ইমেইল মার্কেটিং দ্বারা কেবল একটি ইমেইল (email) পাঠিয়েই যেকোনো নতুন video, blog article, product বা business এর ব্যাপারে ঘরে বসেই লোকেদের জানানো সম্ভব।

৪.ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্য মাধ্যম গুলির থেকে এই মাধ্যম অনেক সস্তা এবং কম খরচেই সম্ভব। কিছু ফ্রি email marketing tool ব্যবহার করে আপনি ফ্রীতেই এই মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন।

৫.ইমেইল মার্কেটিং অনেক সোজা এবং এর থেকে লাভ অনেক বেশি।


Read more ...

How Can Planning Social Media Marketing




যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের প্ল্যানিং করবেন

বর্তমানে এসএমএম বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং মেথড গুলোর মধ্যে বেশ প্রচলিত। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের প্ল্যানিং করাটা কোনোভাবেই সহজ কোনো কাজ নয়।

কিছুদিন পর পরই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো আপডেট হচ্ছে, যার ফলে সোশ্যাল মিডিয়ার আপগ্রেডের সাথে টিকে থাকাটাও বেশ কষ্টকর হয়ে পড়ছে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের প্ল্যানিং করার মানে হচ্ছে কীভাবে আপনার পণ্য বা সেবাটাকে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর মাধ্যমে প্রচার করবেন ও সেটা থেকে একটা ভালো ফলাফল আশা করবেন।

চলুন তাহলে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের জন্য একটি সুষ্ঠ প্ল্যান করা যেতে পারে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বিষয়টা আসলে কী সে সম্পর্কে আমাদের কিছুটা হলেও ধারণা আছে। তারপরও প্ল্যানিংয়ের সুবিধার্থে আবারো বলে দিই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংটা আসলে কী।

এক কথায় বলতে গেলে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হচ্ছে, সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর (ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, লিংকডিন ইত্যাদি) মাধ্যমে আপনার পণ্য বা সেবাটাকে প্রচার করা।

বর্তমানে প্রায় প্রত্যেকটা সোশ্যাল মিডিয়াই মার্কেটিংয়ের জন্য আলাদা আলাদা অ্যানালিটিক্যাল টুলস ও রিসার্চ টুলস যুক্ত করে দিয়েছে। যার ফলে আপনি এখন আপনার পণ্যের প্রচারণার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনার পণ্য বা সেবার অ্যাঙ্গেজমেন্ট, ক্লিক, ভিজিটর এবং প্রগ্রেস সম্পর্কে ধারণা পেতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনি কী ধরণের ফলাফল আশা করছেন, সেটার উপরেও কিন্তু আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের প্ল্যানিং নির্ভর করবে।

যার ফলে আপনাকে প্রথমে ঠিক করতে হবে যে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ফলে আপনি কী ধরণের লাভ আশা করতে পারেন বা চাইছেন। এক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রশ্ন আপনাকে নিজেকে করতে হবে।
যেমন,
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের থেকে আপনি কী ধরণের ফলাফল আশা করছেন?
আপনার কোম্পানিটি কী সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের জন্য উপযুক্ত?
কোন কোন সোশ্যাল প্লাটফর্মগুলো ব্যবহারে আপনার কোম্পানিটি বেশি উপকৃত হবে?
আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং টিমে কারা আছেন?

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে পাওয়াটা খুবই জরুরী। তার কারণ, এই প্রশ্নগুলোর উত্তরই আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যেতে সহায়তা করবে।

তাই একদমে মার্কেটিংয়ে চলে যাওয়ার পুর্বে উপরোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর তৈরি করুন। দরকার পড়লে কিছুটা সময় নিয়ে উত্তরগুলো ভাবুন। উপরোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার সময় হয়তো আপনার কাছে আরো বেশ কিছু আইডিয়া কিংবা নতুন প্রশ্ন আসতে পারে।

সেগুলোকেও লিখে ফেলুন। যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি উত্তরগুলো নিয়ে সন্তুষ্ট ততক্ষণ পর্যন্ত এগুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি করুন।

কেপিআই বা কী পারফর্ম্যান্স ইন্ডিকেটর হচ্ছে এমন কিছু কী-ওয়ার্ড যেগুলো সম্পর্কে আপনার স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ধরুন, আপনি যদি ইউটিউবের মাধ্যমে মার্কেটিং করতে চান।

সেক্ষেত্রে আপনার কাছে অপশন থাকবে অনেকগুলো, যেমন: লাইক বাড়ানো, ডিসলাইক কমানো, সাবস্ক্রাইবার বাড়ানো, ভিউয়ার বাড়ানো অথবা কমেন্ট বৃদ্ধি করা।

এই প্রত্যেকটাই হচ্ছে একেকটা কেপিআই। আপনাকে এখন আপনার স্ট্র্যাটেজি ও ফলাফলের প্রগ্রেসের দিকে চিন্তা করে সঠিক কেপিআই বাছাই করতে হবে। একসাথে একাধিক কেপিআই বাছাই করতে যাওয়াটা একটা বিশেষ ভুল। অনেকেই বিষয়টা করে থাকেন।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে সময় দিয়ে আপনাকে এগুতে হবে। যার ফলে ধৈর্য ধরুন।

বেশ কিছু কেপিআই যেগুলো বর্তমানে বড় বড় কোম্পানিগুলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে,
ইন্সটাগ্রাম ফলোয়ার বৃদ্ধি
ফেসবুক লাইক বৃদ্ধি
ফেসবুক অ্যাঙ্গেজমেন্ট রিচ
সোশ্যাল শেয়ার (টুইটার, ফেসবুক, লিংকডিন ইত্যাদি)

আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, আপনার কোম্পানিটিকে স্মার্ট একটা পজিশনে নিয়ে যাওয়াটাই হবে আপনার লক্ষ্য। স্মার্টের অনেকগুলো নির্দেশক রয়েছে।

যার মাঝে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত একটি নির্দেশক হচ্ছে, এস (স্পেসিফিক), এম (মেজারেবল), এ (অ্যাগ্রিড-আপন), আর (রিয়েলিস্টিক) এবং টি (টাইম-বেইজড)। আপনার লক্ষ্যটিকে তাই স্মার্ট করার দিকেই আপনার নজর রাখতে হবে।

একটা নিয়মের মধ্যে ফেলে আপনার প্ল্যানিংটাকে চলতে দিন, দেখবেন অটোমেটিক্যালি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্মার্ট হতে থাকবে। আপনাকে স্মার্টের পাঁচটা অক্ষরের দিকে মনোযোগ রাখতে হবে।

এখন যেহেতু আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের প্ল্যানিংটাকে বেশ স্মার্ট ও আপনার লক্ষ্য সম্পর্কে আপনি পরিষ্কারভাবে সচেতন হয়ে গিয়েছেন, সেহেতু এখন আপনার কাজ হবে অ্যাক্টিভিটিসের উপর।

বিভিন্ন ধরনের অ্যাক্টিভিটিস রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার জন্য। যেমন,
১. প্লাটফর্ম ফোকাস: যেহেতু আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের একটি প্ল্যান তৈরি হয়ে গিয়েছে। এখন আপনাকে বাছাই করতে হবে যে, আপনি কোন প্লাটফর্মে কাজ করবেন আর কোনগুলোকে আপনার লিস্ট থেকে ছুঁড়ে ফেলবেন।
বর্তমানে ব্যবসায়ের জন্য ২১টি সেরা সোশ্যাল প্লাটফর্ম রয়েছে। যেগুলো হচ্ছে ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, উইচ্যাট, ইন্সটাগ্রাম, কিউকিউ, টাম্বলার, কিউজোন, টিকটক, সিনা উইবো, টুইটার, রেডিট, বাইডু, লিংকডিন, ভাইবার, স্ন্যাপচ্যাট, পিন্টারেস্ট, লাইন, টেলিগ্রাম এবং মিডিয়াম। এগুলো থেকে আপনাকে বাছাই করতে হবে কোনগুলোতে আপনি কাজ করতে চাচ্ছেন।

২. অ্যালোকেটেড টাইম: যদি আপনি উপর থেকে যেকোনো পাঁচটি সোশ্যাল প্লাটফর্ম বাছাই করে থাকেন তাহলে সেগুলোতে কতক্ষণ কাজ করবেন সেটার দিকে এখন মনোযোগ দিতে হবে।
আপনি যদি সবগুলোতেই কাজ করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে কতক্ষণ করে প্রত্যেকটাতে সময় দেওয়া আপনার পক্ষে সম্ভব, সেটার দিকে মনোযোগ দিন। এছাড়াও, দিনে বা রাতে কখন এবং কত সময় করে একেকটা সোশ্যাল প্লাটফর্মে আপনি সময় দেবেন সেটা সম্পর্কে ক্লিয়ার হোন।

৩. অ্যালোকেটেড বাজেট: প্রত্যেকটা সোশ্যাল প্লাটফর্মের বর্তমানে বিনামূল্যে ও অর্থ খরচ করে মার্কেটিং করা যায়। আপনাকে ঠিক করতে হবে যে, আপনি কোন মেথডে করবেন।
যদি আপনি দুটোই বাছাই করে থাকেন, তাহলে কোন প্লাটফর্মে কী পরিমাণ অর্থ খরচ করলে আপনার প্রচারণা সফল হবে সেদিকেও খেয়াল রাখবেন। ধরুন, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য প্রচুর পরিমাণ ভিজিটরের প্রয়োজন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই পেইড মেথড ব্যবহার করতে হবে।
এখন পেইড মেথডে কোন সাইটগুলোতে কীভাবে কত টাকা খরচ করলে আপনার লাভ হবে সেটার হিসেব করে তারপরে বাজেট নির্ধারণ করবেন।

উপরের স্ট্র্যাটেজিতে আপনার কোম্পানির জন্য মার্কেটিং চালিয়ে যেতে থাকেন। আশা করা যায় যে, বেশ সহজেই আপনার পণ্য বা সেবার প্রচারণার কাযে সফল হতে পারবেন।


ধন্যবাদ!
অনলাইন মার্কেটিং এর জন্য আমাদের ONLINE PAYMENT SOLITION service গ্রহন করুন
Read more ...

Wednesday 23 October 2019

Paid Marketing: Online Payment Solution

কিছু ডিফল্ট স্কিল আছে যেগুলোর মার্কেট ধীরে ধীরে অনেক কম্পিটিটিভ  হয়ে যাচ্ছে । এই যেমন ওয়েব ডিজাইন , গ্রাফিক্স , সফটওয়্যার ডিজাইন বা ডেভলাপমেন্ট অরগানিক এস,ই,ও ইত্যাদি এই সেক্টরগুলোতে ,

এতো এতো মানুষ এঞ্জেজ হচ্ছে যে,বিগিনাররা যারাই আসছে তারা কমপক্ষে ১ বছর চরাই উতরাই পেরিয়ে কিছুটা আরনিং এর মুখ দেখছে।

মাঝদিয়ে কিছু ‘’মানহীন’’ প্রশিক্ষণ সেন্টার তাদের লোভের ফাঁদে পেলে ‘’মোটা’’ অঙ্কের টাকা কামিয়ে নিচ্ছে ।

এইখানে সবচেয়ে প্লাস  পয়েন্টটা হচ্ছে মানুষের মাঝে স্কিল ডেভলাপ করার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে , কিন্তু মার্কেট ''সাংঘাতিক'' আকারে কম্পিটিটিভ হওয়ার কারনে  অধৈর্য্য’রা কিছুদিন পরেই হতাশ হয়ে যাচ্ছে , দক্ষ বা  দীর্ঘদিন ধরে মার্কেট এ লীড যারা করছে তারাই টিকে থাকছে ।

মারকেটপ্লেস গুলোর অবশ্য যেই সুযোগ নেই ধরে ধরে বিগিনারদের প্রমোট করবে ।

তবে হ্যা, সমস্যা  যেহেতু আছে সুযোগ ও আছে , আর সেটা হচ্ছে ‘’সেলফ ব্র্যান্ডিং’’ বা ‘’প্রোমোশন’’ আর সেটা হতে পারে নিজের একটা কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান দেওয়া নিজের ‘’স্কিল’’ এর উপর ।

‘’রিচ ড্যাড পুউর ড্যাড’’ বইয়ে রবার্ট কিয়োসাকি   একবার এক লেখকলেকে নিজের স্কিল কে সেলিং এর  পরামর্শ দিয়েছিলেন , যেটাকে এক কথায় ‘’মার্কেটিং’’ বলে ।

 অর্থাৎ আপনার স্কিল কে আপনি যদি সেল না করতে পারেন তাহলে সেই স্কিল এর কোন ভ্যালু নেই বা বাড়বে ও না ।

আপনাকে আপনার কাস্টমারের কাছে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসটাকে ফুটিয়ে তুলতে হবে আর সেটা আপনার নিজের মার্কেটিং দক্ষতায় !

মানে দাঁড়াচ্ছে , স্কিল এর পাশাপাশি মার্কেটিং এ দক্ষ হতে না পারলে আপনি কোন ইন্ডাস্ট্রিতেই  লীড করতে পারবেন না ।

স্কিল এবং মার্কেটিং পাশাপাশি হাত ধরে চলে একটিকে  ছাড়া আরেকটি নিয়ে আগানো যাবে না কখনোই !!!!

তাহলে  প্রশ্ন হচ্ছে , কিভাবে করবো মার্কেটিং ? কিভাবে ছড়াবো নিজের স্কিল , কিভাবে  মার্কেটপ্লেস এর বাইরে থেকে ক্লাইয়েন্ট পাবো , তাদের সাথে কাজ করবো ?

উত্তর একটাই, পেইড এডস এ এক্সপার্ট হওয়া ।


বর্তমান  ফেইসবুক আর গুগোল এর যুগে  শুধু আপনি বা আমি  না , আপনার মত আপনার ভবিষ্যৎ   ক্লাইয়েন্ট গুলো ও এইখানে ভেসে বেড়াচ্ছে । আপনার কাজ হচ্ছে সঠিক স্ট্রাট্রেজি  আর ফলোয়াপ এর মাধ্যমে তাদের কে আপনার হাতে নিয়ে আসা ।


যদি স্কিল ডেভলাপের জন্য ১০ হাজার রাখেন তাহলে সেটার ‘’প্রোমোশন’’ এর জন্য ডাবল বা ট্রিপল রাখেন । আপনার ইনভেস্টমেন্ট ফিরে আসবে যদি সঠিক গাইডলাইন্স আর প্রপ্রার মনিটরিং এর মাধ্যমে সেটার নার্সিং করতে পারেন ।


আর পেমেন্ট নিয়ে যদি চিন্তা করে থাকেন , তাহলে ESolution/Online Payment Solution/EMARKET RELATIONS থাকতে শুধু শুধু টেনশন নেওয়াটা আপনার বড় বোকামি হবে

কারন একমাএ আমরাই বাংলাদেশে প্রথম মালয়েশিয়া থেকে ‘’অফিসিয়াল একটা পেপাল পেমেন্ট গেটওয়ের’’ সমাধান দিচ্ছি , যেটা আপনি আর কোথাও  পাবেন না ।

আর এই  পেপাল পেমেন্ট সার্ভিসটার মাধ্যমে আপনি দেশে বসেই আপনার বিদেশী ক্লাইয়েন্ট থেকে অনায়াসে, সহজে , নিরাপদ এবং দ্রুততম সময়ে টাকা আপনার হাতের বিকাশ একাউন্ট এ চলে আসবে ,

এবং সেই একই ডলার দিয়ে ভিসা কার্ড লোড করে ‘’প্রোমোশন’’ এর কাজটা করে ফেলতে পারবেন !

একঢিলে দুই পাখি মারার এই  সুযোগটা কেন মিস করবেন ?

আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজ এর সবগুলো কন্টেন্ট এক এক করে পড়ে ফেলুন আর ইনবক্স তো সবসময় খোলাই !!

#ধন্যবাদ
Read more ...

Friday 18 October 2019

Felmo Cash: International plastic Visa Card!!!

YOUR RIGHT CHOICE !!!


If Do you thinking-

#How to get verified Paypal in Bangladesh?
#How To get Malaysian Business Playpal in Bangladesh?
#How Can Verify my paypal account?
#How Can get veridied Paypal ?
# How can get International Visa Card from Bangladesh?
# How Can get Visa USD card ?
#How can get VISA usd card for online Shopping?
#Which card I can add to Paypal?
#How Can get Paypal Supported Card?
#How can I get Paypal Card?
#How can get Visa or Mastercard?

Can I use PayPal in Bangladesh?
How can I get PayPal money in Bangladesh?
How can I open a verified PayPal account in Bangladesh?
How can I get PayPal account?
How can I get PayPal money in Bangladesh?
How can I open a verified PayPal account in Bangladesh?
How can I get PayPal account?
Is PayPal is available in Bangladesh?
Is PayPal supported in Bangladesh?
How can I receive money from Bangladesh?
paypal in bangladesh 2019
paypal bangladesh banks
xoom paypal bangladesh
paypal bangladesh bank list
how to open paypal account in bangladesh 2019
paypal in bangladesh sonali bank
is paypal available in bangladesh
paypal in bangladesh

Our One Answar:
Felmo Cash International Plastic Visa Card Is Your One Solution for All Problem!!!



এমন একটি কার্ড কি খুজছিলেন এত দিন?
যা দিয়ে সব হয় এক সাথে?
অনলাইন কেনাকাটাঃ

ফেলমু ভিসা কার্ড বা "বিজ পে" এর মাধ্যমে অনলাইনে কেনাকাটা হবে একদম নিশ্চিন্তে। অর্ডার ক্যান্সেল হলে রিফান্ড পেয়ে যাবেন কোনো ঝামেলা ছাড়াই।

ই-বে, আমাজন,  আলী এক্সপ্রেস সহ যে কোন সাইট থেকে অনলাইন শপিং এ ইউএসডি তে বিল প্রদান নিয়ে আর ভাবনা কেন? ফেলমু ক্যাশ আপনার পাশে।  

মার্কেট প্লেস এ কাজ করছেন?

বিল পে, এসইও, ডুমেইন হোস্টিং কেনা এসব তো কোন ব্যপার ই না।
  

পেপাল সমস্যার সমাধানঃ

বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করুন মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল আর পেপাল এ এড করুন "বিজপে" বা ফেলমু ক্যাশ ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ড আর ডিপোজিট ও উইথড্র করুন আপ্নার নিজের কার্ড দিয়ে যা অন্য কোন পেপাল বা কার্ড এ এই সুবিধা পাওয়া দুস্কর!

নেটেলার/স্ক্রিল ডিপোজিটঃ

আপনার কার্ড দিয়ে নেটেলার বা স্ক্রিল এ ডিপোজিট করতে পারছেন? যদি উত্তর হয় 'না' তবে আর দেরি কেন? ফেলমু ভিসা কার্ড ব্যবহার করুন। আর খুব সহজেই ডিপোজিট করুন নিজের কার্ড থেকে!!  কেন শুধু শুধু অন্যের কাছ থেকে ডলান কিনতে গিয়ে বার বার প্রতারিত হবেন?               

কার্ড টু কার্ড ট্রান্সফারঃঃ

আপনি যেই কার্ড টি ব্যবহার করছেন তা দিয়ে কি ব্যালেন্স ট্রান্সফার সম্ভব? 
যদি না হয় তবে ফেলমু ক্যাশ ভিসা কার্ডটি আপ্নার জন্য।

বিল প্রদানঃ 

আপনার যে কোন ধরনের বিল প্রদান করুন ফেলমু ক্যাশ ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ড এর মাধ্যমে।

  

রেমিট্যান্স ঃঃ
মালয়েশিয়ায় তে চাকরি করেন?
ফেলমু ক্যাশ কার্ড এর মাধ্যমে খুব সহজেই বৈধ উপায়ে দেশে টাকা আনুন।
  
 বাংলাদেশ এ থেকে অনলাইনে জব করেন? ফ্রীল্যান্সিং করেন? 
আপনার টাকা দেশ এ আনতে পারছেন না?
ফেলমু ক্যাশ ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ড পেপাল এ এড করে সরাসরি কার্ড এ উইথড্র করে কার্ড এর মাধ্যমে ক্যাশ করুন অথবা বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক এ ট্রান্সফার করুন মোবাইল এ্যাপ্স এর মাধ্যমে অনলাইন ব্যাংকিং সিস্টেম এ।

আপনার প্রয়োজন যাই হোক, সমাধান একটাই-
ফেলমু ক্যাশ ইন্টারন্যাশনাল প্লাস্টিক ভিসা কার্ড!!!! 
বিজ পে ইন্টার ন্যাশনাল প্লাস্টিক ভিসা কার্ড!!!!
BeezPay International Plastic Visa debit card!!!                    

আমাদের সার্ভিসঃ 
#Malaysian official Business Paypal Account   (100% verified) Processing 




ফেলমু ক্যাশ ইন্টারন্যাশনাল ভিসা প্লাস্টিক কার্ড ও মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল একাউন্ট আপনার নিজের নামে ১০০% ভেরিফাই করে ব্যবহার করুন রিস্ক ফ্রী তে।

To know More Details Click Here
             
#paypal #moneysolution #paypalbangladesh #verifiedpaypal #bank #visacard #card #freelancer #freelancing #outsourcing #moneytransfer #paypalbank #paypalbankwithdrwal #withdraw #sendmoney #receivemoney #invoice #paypalcash #paypalinvoice #ecommerce #business #felmo
Get PayPal Account Now
Read more ...

Tuesday 15 October 2019

How can increase google adsans income by your blog



গুগোল অ্যাডসেন্সে আয় বৃদ্ধি করার  গুরুত্বপূর্ণ কিছু  টিপস এ্যান্ড ট্রিকস ;-

অন-লাইন থেকে আয় করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে গুগোল অ্যাডসেন্স এবং Adsense এর সকল নিয়ম সঠিকভাবে অনুসরণ করে সবচাইতে সহজে আয় করার উপায়ও বটে। আপনি যদি Google Adsense এর সকল Guideline অনুসরণ করে ব্লগিং করেন তাহলে খুব সহজেই Adsense Approved করে সঠিকভাবে বিজ্ঞাপন শো করিয়ে আপনার ব্লগ থেকে অনেক ভালমানের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।

অনেকে দীর্ঘ প্রচেষ্টার ফলে যদিও Google Adsense অনুমোদন করতে সক্ষম হন কিন্তু আয় বৃদ্ধি করতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েন। যার ফলে কিছু লোক Google Adsense ব্যবহার করার বিপক্ষে সাপোর্ট দেন। আসলে এ রকম ধারনা করা মোটেও ঠিক নয়। Google Adsense আয় বৃদ্ধি না হওয়ার প্রধান কারন হচ্ছে এর সঠিক ব্যবহার করতে না পারা। আপনি যদি সঠিকভাবে ঠিক জায়গায় Google Adsense বিজ্ঞাপন বসিয়ে নিয়মানুসারে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে খুব সহজে আপনার ব্লগ হতে ভালমানের এমাউন্ট অর্জন করতে পারবেন। নিচের সবগুরি টিপস যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করেন তাহলে Google Adsense আয় বৃদ্ধি পাবেই

এক নজরে বিস্তারিত 

1 ০১. গুগোল অ্যাডসেন্স পলিসি অনুসরণঃ
2 ০২. রেস্পন্সিভ এডসেন্স অ্যাড ইউনিটস ব্যবহার করাঃ
3 ০৩. সঠিক জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড বসানঃ
4 ০৪. নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করাঃ
5 ০৫. ব্লগের লোড টাইম বৃদ্ধি করাঃ
6 ০৬. অন্য বিজ্ঞাপন রিমুভ করাঃ
7 ০৭. গুগোল অ্যাডসেন্স রেফারস ব্যবহার করাঃ
8 ০৮. গুগোল প্রোডাক্টস মনিটাইজেশন ব্যবহারঃ
9 ০৯. গুগোল অ্যাডসেন্স স্ট্যান্ডার্ড অ্যাড সাইজ ব্যবহারঃ
10 ১০. হাই পেয়িং অ্যাডস ও কিওয়ার্ডস:

০১. গুগোল অ্যাডসেন্স পলিসি অনুসরণঃ
বেশীরভাগ পাবলিশাররা এ বিষয়টি নিয়ে কখনও ভাবেন না। তারা মনেকরেন এটি ব্লগের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব ফেলবে না। Google Adsense এ আবেদন করার আগে ও কোড বসানোর পরে তাদের পরিপূর্ণ Adsense Guideline পড়ে নিয়ে সবকিছু সঠিকভাবে অনুসরণ করতেই হবে। Google Adsense এর Guideline অনুসরণ না করে কোন কিছু করলে আপনার আয় বৃদ্ধির হওয়ার পরিবর্তে যে কোন সময় আপনার Google Adsense একাউন্ট ব্যান হতে পারেন। নিচে আমরা Google Adsense এর প্রধান কয়েকটি বর্জনীয় বিষয় তুলে ধরলাম।
নিজের ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করা।
Paid Traffic বা Clicking ব্যবহার না করা।
অন্যকে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে উৎসাহিত না করা।
IP Address পরিবর্তন করে বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করা।
ব্লগে Adult Content এবং Alcohol জাতীয় কোন কিছু শেয়ার না করা।
কনটেন্ট নেই এমন কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড না বসানো।
ভাষা সাপোর্ট করে না এমন ব্লগে বিজ্ঞাপন না বসানো।
০২. রেস্পন্সিভ এডসেন্স অ্যাড ইউনিটস ব্যবহার করাঃ
বর্তমান সময়ে Google Adsense আয় বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে Responsive AdSense Units সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি জরিপ করলে বিষয়টি দেখতে পাবেন যে, প্রতিদিন গড়ে মোট ভিজিটরের ৫০% এরও বেশীলোক আপনার ব্লগে কম্পিউটার ব্যতীত বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস, যেমন-মোবাইল, স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট থেকে ভিজিট করছে। এ ক্ষেত্রে আপনার ব্লগটি যদি Responsive না হয় এবং Responsive AdSense Units ব্যবহার না করেন তাহলে ভিজিটরদের ৫০% এর বেশী লোক বিজ্ঞাপন দেখা থেকে বিরত থাকছে অর্থাৎ মানে দাড়াচ্ছে আপনি ঐ ৫০% ভিজিটররে কাছ থেকে কোন লাভ অর্জন করতে পারছেন না। কাজেই ব্লগের আয় বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই ব্লগেকে Responsive ডিজাইন করে নেবেন।
০৩. সঠিক জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড বসানঃ
Google Adsense বিজ্ঞাপনের কোডগুলি এমন জায়গায় বসাবেন যাতে করে ভিজিটররা খুবই সহজে দেখতে পায়। এটি আপনার ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক হওয়ার অধিক সম্ভাবনা তৈরি করবে। Google Adsense সবসময় কনটেন্ট Related বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে, কাজেই যখন পাঠক সহজে বিজ্ঞাপন দেখতে পাবে তখন ঐ জিনিসটা তার প্রয়োজন পড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে সে তার প্রয়োজনে অবশ্যই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে। তবে ব্লগের কনটেন্ট Area এর ভীতরে অধিক পরিমানে বিজ্ঞাপন বসানো থেকে বিরত থাকবেন।
০৪. নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করাঃ
কনটেন্ট হচ্ছে একটি ব্লগের ট্রাফিক এবং আয় বৃদ্ধি করার প্রধান ও একমাত্র মাধ্যম। আপনার ব্লগে যদি প্রচুর পরিমানে নিত্য নতুন ইউনিক ভিজিটর পেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত নতুন নতুন আর্টিকেল পোষ্ট করুন। আপনি যখন SEO অনুসরণ করে ব্লগে ভালমানের কনটেন্ট শেয়ার করবেন তখন ভিজিটর ও আয় দুটিই বাড়তে থাকবে। তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন বেশী কনটেন্ট শেয়ার করতে গিয়ে কখন কারও কপি করা কনটেন্ট শেয়ার করবেন না। এতেকরে আয় বৃদ্ধি হওয়ার পরিবর্তে Adsense একাউন্ট হারাতে পারেন।
০৫. ব্লগের লোড টাইম বৃদ্ধি করাঃ
এটা নিশ্চিত যে, একটি দ্রুত গতীর ব্লগ ভিজিটর এবং বিজ্ঞাপন ক্লিক দুটিই বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। আপনার ব্লগটি যদি খুব ধীর গতির হয় তাহলে কোনভাবেই ভিজিটর এবং Page View পাবেন না। কারণ ব্লগ যদি Load নিতে বেশী সময় নেয় তাহলে ভিজিটররা বিরক্ত বোধ করবে এবং আপনার ব্লগ থেকে বেরিয়ে যাবে। অধীকন্তু বাংলাদেশের ইন্টারনেট স্পীডের যা অবস্থা তাতে করে বুঝতেই পারছেন যে, ব্লগ স্লো গতির হলে কি হবে।
০৬. অন্য বিজ্ঞাপন রিমুভ করাঃ
Google Adsense বিজ্ঞাপন হতে আয় বৃদ্ধি করতে চাইলে অবশ্যই Adsense থেকে কম গুরুত্ব বহন করে এমন সকল বিজ্ঞাপন Remove করুন। তাহলে আপনার ব্লগের Load Time অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাবে। অধিকন্তু Google Adsense তাদের বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি অন্য ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পছন্দ করে না। Google Adsense এর জন্য আবেদন করার পূর্বে আপনি যদি অন্য কোন ধরনের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই সেটি Remove করবেন। তা না হলে কোনভাবে Adsense টিম আপনার আবেদন অনুমোদন করবে না।
০৭. গুগোল অ্যাডসেন্স রেফারস ব্যবহার করাঃ
আপনার Google Adsense একাউন্টটিকে Google Analytics Account এর সাথে যুক্ত করে রাখলে খুব সহজে প্রতিদিনকার আয়ের পরিমান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাছাড়া কোন কোন সাইটের মাধ্যমে, কিভাবে, কি পরিমানে আয় হচ্ছে তাও জানতে পারবেন। যেমন-আপনি ফেইসবুকে বা এ ধরনের আরও বিভিন্ন সাইটে ব্লগের লিংক প্রমোট করার মাধ্যমে কি পরিমান আয় করেন তার বিস্তারিতও শো করবে। এতেকরে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন যে, আপনার ব্লগের আয় বাড়ানোর জন্য কি করা উচিত।
০৮. গুগোল প্রোডাক্টস মনিটাইজেশন ব্যবহারঃ
Google Adsense থেকে বাড়তী কিছু আয় করার জন্য Google Products Monitization অপশনগুলি ব্যবহার অর্থাৎ গুগলের অন্যান্য বিভিন্ন প্রোডাক্টসগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করাতে পারেন। নিম্নে আমি এ রকম গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রোডাক্টস তুলে ধরছি –

Youtube Monitization: আপনার Youtbe Channel এ যদি ভালমানের ভিডিও থাকে তাহলে Youtube Partner হওয়ার মাধ্যমে ভিডিও গুলিতে Adsense ব্যবহার করে সহজে আয়ের উৎস বৃদ্ধি করতে পারেন। উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও Monitized করা।
RSS Feed এ Adsense ব্যবহারঃ আপনি যদি FeedBurner ব্যবহার করে থাকেন কিংবা অনেক Subscriber থাকে তাহলে RSS Feed এর সাথে Adsense Account যুক্ত করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমেও আয় বৃদ্ধি করতে পারবেন।
Google Custom Search: আমাদের ব্লগে প্রায় সবাই গুগল কাষ্টম সার্চ বক্স ব্যবহার করে থাকি। আপনি হয়ত জানেন না যে, এই Google Custom Search Box এর সাথেও Adsense Account যুক্ত করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো যায়। কেউ যখন আপনার ব্লগের Google Custom Search ব্যবহার করে কিছু খোঁজবে তখন সার্চ রেজাল্টের উপরে ও ডানে কিছু বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এ বিজ্ঞাপন আয় বৃদ্ধিতেও ভূমিকা পালন করবে।
০৯. গুগোল অ্যাডসেন্স স্ট্যান্ডার্ড অ্যাড সাইজ ব্যবহারঃ
বিজ্ঞাপনের সাইজবেধে আলাদা আলাদা Click Rate ও Demand রয়েছে। উপযুক্ত সাইজের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করলে আয়ের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। যেমন ধরুন-790×90, 728×90, 336×280, 300×250, 300×600 ও 468×60 সাইজের বিজ্ঞাপনগুলির মূল্য অন্যান্য গুলির চাইতে অনেক বেশী। পাশাপশি খেয়াল করবেন বিজ্ঞাপন যাতে Image ও Text দুই ধরনেরই হয়।

১০. হাই পেয়িং অ্যাডস ও কিওয়ার্ডস:
আমি আগেও বলেছি Adsense সবসময় পোষ্টের সাথে Related বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। যেমন-আপনি যদি Cricket খেলা সম্পর্কিত কোন পোষ্ট লিখেন, তাহলে ঐ পোষ্টে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে Cricket খেলার বিজ্ঞাপন শো করবে। তেমনি আমেরিকার কোন বিষয় নিয়ে পোষ্ট করলে পোষ্টটিতে ঐ দেশের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এ ক্ষেত্রে আপনি Keyword Tool ব্যবহার করে High Label এর Keywords ব্যবহার করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন। তাহলে Adsense আপনার ব্লগে ভালমানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এতে আপনার ব্লগের আয় দ্বিগুনের চাইতেও বেশী হবে। তাছাড়া Adsense বিজ্ঞাপনের Rate উন্নত দেশগুলিতে বেশী হয়ে থাকে। কাজেই আপনি যদি USA, UK, Indonesia, Australia এর ভিজিটরদের টার্গেট করতে পারেন তাহলে অল্প ভিজিটর দিয়েও সহজে ভালমানের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।

সর্বশেষঃ Google Adsense থেকে আয় বৃদ্ধি করার জন্য আমরা পোষ্টটিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিপসগুলি তুলে ধরেছি। আমি যে কোন ব্লগারকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি কেউ যদি উপরের এই ১০ টি টিপস পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে তার ব্লগে Google Adsense ব্যবহার করে নিঃসন্দেহে ভালমানের টাকা (Smart Amount) উপার্জন করতে পারবেন।
Read more ...

Monday 14 October 2019

Protect Your Privacy With Hide Folders Software


People from these countries: United States

What Do You Think?

How can Hide My Folder?
How can Hide My Software?
How can Make My Folder Privacy?
How can Make My Software Privacy?
How can Make My Folder Security?
How can Protect My Folder?
How can Hide My Software?
How can make guird My Folder and Software for security?

It's FOR YOU

If you want to hide your documents and folders, Hide Folders is just what you are searching for. Hide Folders prevents occasional users of your PC to view, open or change documents and folders while browsing the contents of your hard drive

It's FREE

Hide Folders is free to download and you can use it as long as you wish. There is also a Pro version which includes some additional features.
It's READY TO USE
Just download, install and run the software and you can use all the features almost instantly.

Features

Hide Folders is powerful software application which enables you to hide or password protect all the private information on your hard drive. You can make your files and folders inaccessible, invisible or protect them from modification or removal. The protected folders or files are not accessible by users - no matter how they are trying to get in - locally or from the net. Effective protection mechanism and user-friendly interface.


Hide Any Folders

* With Hide Folders you can easily protect any number of folders and files on your computer. There is no limits on number of folders to hide or on the file types, names, extensions or characters.
Unlimited number of folders can be protected at the same time

* No limits on the size of protected data

* The folders can be viewed even if your computer is running in safe mode






Password Protection



Password protection to prevent unauthorized users from accessing your private data.


* Password protection
* Protected uninstall
* Strong password encryption and storage








Better


 You can lock folders with standard Windows features and this folder will be inaccessible by the           other (unauthorized) users. But there are some annoying limitations that you should be aware of:

* Windows home editions don't have user interface to protect files and folders
* Windows does not allow setting password for protected data






Try It Today


Securely protect your data, try the software right now.
Hide Folders - the easiest and fastest way to hide and password protect folders.


Can my PC run it?

The software supports almost all computers and operating systems, starting with Windows 7 (32,64 bits) and newer.

Is it safe for operating system?

Hide Folders prevent locking system folders for stability reasons.

Is this reliable data protection?

The folders can not be viewed even if your computer is running in safe mode. Hidden folders can not be uncovered by deinstalling the program.

I have technical problem who do I email?

Whether you’re looking for answers, or would like to solve a problem, just contact us. We are happy to help.


Tag: #FolderLock #FolderHide #Folder #Lock #Hide #Privacy #FolderPrivacy #FolderSecurity #Security #HideData #HideSoftware #SoftWareSecurity
Read more ...

BEETECH REVIEWS | BEETECH COMMUNICATION OPC||ABOUT BEETECH

  BEETECH COMMUNICATION OTC TOGETHER WE CAN CHANGES THE WORLD ECONOMY Website: www.beetc24.com Facebook: WhatsApp: Telegram: Owner: SAIFUL I...

Designed By Published.. Blogger Templates