Breaking News

Wednesday, 19 April 2023

eAsiaMart-The Best e-commerce website in Bangladesh || Best Affiliate Network Marketing platform in Bangladesh||Affiliate marketing platform Review's in Bangla

 


eAsia Mart ই-এশিয়া মার্ট হতে যাচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশের সর্বাধিক আলোচিত, জনপ্রিয়, বিস্বস্ত ও বৈধ উপায়ে পরিচালিত একটি ই-কমার্স সাইট  যা প্রোডাক্ট বেইজ এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পরিচালনা করছে।

সম্পূর্ণ ভিন্ন বিজনেস স্ট্র‍্যাটেজি নিয়ে ই এশিয়া মার্ট কাজ করছে বলে অন্যান্য সাধারণ ই-কমার্স থেকে এটি কিছু আলাদা বলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। 


কেন অন্যদের থেকে ই-এশিয়া মার্ট আলাদা?

গতানুগতিক এম এল এম প্রতিষ্ঠান গুলো একের পর এক প্রতারণা করে জন সাধারণ বা মেম্বারদের নি:স্ব করে চলে গেছে বিরাট অংকের অর্থ নিয়ে। আর তাই এদেশের মানুষ এসব এম এল এম কোম্পানি থেকে মূখ ফিরিয়ে এনেছে। বাংলাদেশে কোন এম এল এম কোম্পানি ভাল কিছু করতে পারেনি বা করেনি শুধুমাত্র অলিক স্বপ্ন দেখিয়ে অর্থ আত্বসাত ছাড়া।

অন্যদিকে আন্তর্জাতিক যে সকল এফিলিয়েট মার্কেটিং প্লাটফর্ম রয়েছে যেমন অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, আলিবাবা, আলি এক্সপ্রেস এসব সাইটে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হতে হয়, পড়তে হয়, শিখতে হয়, ইংরেজি জানা, কন্টেন্ট ক্রিয়েটিং, কীওয়ার্ড রিসার্চ, টোলস পার্চেস করা এমন অনেক জটিলতা পোহাতে হয় যা সবার পক্ষে সম্ভব নয় বলে সকল টাইপের মানুষ এখানে কাজ করতে পারেনা।

বর্তমানে ড্রপশিপিং বিজনেস খুবই আলোচিত হলেও মোটামুটি ভাল পরিমান অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়, মার্কেটিং করতে হয়, প্রোডাক্ট লিস্ট ও মার্কেট এনালাইসিস করতে হয়। ভাল মেধা, ভাল ইংরেজি জানা, ভাল অর্থ বিনিয়োগ ছাড়া এখানে কেউ কাজ করতে পারেনা। 

পেমেন্ট মেথড এর ঝামেলা তো আছেই!

সাধারণ ই-কমার্স সাইট এ আপনি ভিজিট করে তাদের প্রোডাক্ট লিস্ট থেকে কোন পণ্য পছন্দ হলে আপনি কেনাকাটা করতে পারবেন। দেশের প্রতিষ্ঠিত কিছু বড় ধরনের সাইট রয়েছে যেমন দাড়াজ তাদের মধ্যে অন্যতম।  আপনি এসব থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন। কিন্তু কোন ইনকাম করার সুযোগ নেই।


বাংলাদেশি যে কয়েকটি "এফিলিয়েট মার্কেটিং প্লাটফর্ম" রয়েছে তাদের সাথে কাজ করতে অনেক বিড়ম্বনা পোহাতে হয়।

যেমন কমিশন রেট অত্যান্ত নগন্য, মার্কেট প্রাইস এর চাইতে তারা দাম বেশি নেয় ফলে আপনি তাদের প্রডাক্ট মার্কেটিং করে কাস্টমার ধরতে হিমসিম খেয়ে যাবেন। এছাড়াও যে প্রোডাক্ট নিয়ে আর্টিকেল লিখলেন বা বিজ্ঞাপন দিলেন, কাস্টমার নক করল অর্ডার সাবমিট করতে গিয়ে দেখলেন স্টক শেষ! কি অবস্থা হতে পারে তখন? ডেলিভারি ফি অগ্রীম দিতে চায়না কাস্টমার রা, আর সাইটগুলো অগ্রিম ডেলিভারি চার্জ নিয়ে থাকে। সেটি আপনাকে বহন করতে হয় তখন। আর কোন প্রোডাক্ট রিটার্ন হলে পকেট থেকে টাকাটা চলে গেলো! 

আপনার বিক্রিত পন্যের কমিশন আপনার ওয়ালেটে জমা হতে ১০ দিন এর বেশি সময় লাগে।

আপনি কস্ট করে সেল করলেন, সেখানে মিনিমাম  ৫০০/- কমিশন জমা হলে আপনি তুলতে পারবেন এমন শর্ত থাকে। ফলে ২০,৪০, ৫০, ১০০ করে কমিশন যোগ হতে অনেক পণ্য সেল করতে হয় ফলে টাকা তুলার একটা জটিলতা দেখা দেয়।

এত জটিলতা নিয়ে এদেশের সাধারণ বেকার বা অল্প আয়ের লোক যারা তারা কিভাবে কিছু একটা সহজ উপায়ে করে নিজের বা পরিবারের আর্থিক সাপোর্ট দিবে?

এতক্ষন শুধু বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ই-কমার্স, এফিলিয়েট মার্কেটিংএমএলএম, ড্রপশিপিং নিয়ে সমস্যাগুলো তুলে ধরা হয়েছে যা বাস্তবে ঘটছে।

এবার চলুন দেখি-

ই-এশিয়া কি এমএলএম কোম্পানি?

ই-এশিয়া মার্ট কেন অন্যদের থেকে আলাদা?

ই-এশিয়া মার্ট  থেকে থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়?

ই-এশিয়া মার্ট কোন পদ্ধতিতে বিজনেস প্লান করেছে?

ই-এশিয়া মার্ট এ কারা কাজ করতে পারবেন

ই-এশিয়া মার্ট এ কিভাবে কাজ করতে হয়?

ই-এশিয়া মার্ট এ কাজ করলে কেমন ইনকাম হয়?

আপনার এমন অনেক প্রশ্নের জবাব হয়তো নিচের আলোচনা থেকে পেয়ে যেতে পারেন আমি সেভাবেই তুলে ধরছি-


ই-এশিয়া মার্ট বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রণীত ই-কমার্স নীতিমালা অনুসরণ করে নিবন্ধিত একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম। 

এটি একটি ফ্যামিলি নীডস প্রোডাক্ট বেইজ অনলাইন শপিংমল 

যেখান থেকে যে কেউ অনলাইনে এই স্টোর থেকে কেনাকাটা করতে পারে বাজার মূল্যে। যা অন্যান্য ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মতোই।

তবে এতে রয়েছে এফিলিয়েট মার্কেটিং প্লান ও যা থেকে একজন ক্রেতা বা গ্রাহক নিজের কেনাকাটার সাথে সাথে এখান থেকে ইনকাম ও করতে পারেন।

কোম্পানি টি বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চল ও প্রত্যান্ত অঞ্চল পর্যন্ত সাধারণ মানুষদের সমৃক্ত করে নিজস্ব একটা গ্রাহক পরিবার ও মার্কেটিং টিম তৈরি করে নিজেদের ব্যবসায় সম্পৃক্ত করতে একটা শক্তিশালী নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ করছে।

যেন বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবার ই-এশিয়া মার্ট এর সাথে যুক্ত হয়, তাদের কাছ থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী নিয়মিত ক্রয় করে সেই সাথে নিজেরাই এই ওয়েবসাইট থেকে অন্যদেরকে পণ্য কিনার জন্য উৎসাহ দেয়।

তো কেন সাধারণ মানুষ নিজেরা এখান থেকে পণ্য কিনবে আর অন্য মানুষকে সাজেস্ট করবে বা পরামর্শ দিবে?

হা এদের কিছু বৈশিষ্ট, কার্যপ্রণালি নীতিমালা, প্রনোদনা, সুযোগ সুবিধা সাধারণ মানুষকে ই-এশিয়া মার্ট এর প্রতি আকৃষ্ট করছে।

সাধারণ মানুষ বা প্রতিটি পরিবারে যে সকল পণ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় যেমন: তেল, ডাল মসলা, চাল, লবল, সহ অসংখ্য কনজুমার  প্রডাক্ট,  হেলথ কেয়ার, বিউটি প্রোডাক্ট,  গার্মেন্টস ফ্যাশন,  ইলেকট্রনিকস, ইলেকট্রনিক,  হোম, কিচেন, গার্ডেন ক্যাটাগরি বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী এখানে পাওয়া যাবে।



এই সাইট এ সরাসরি উৎপাদন কারী প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য সরবরাহ করা হয় ফলে বাজার মূল্যে কাস্টমার দের কাছে পণ্য বিক্রি করলেও লাভের পরিমান বেশি থাকে তাদের কারন আর কোন মধ্যস্ততাকারী নাই।

আর সেই বিরাট লাভের অংশ পুনরায় তাদের মেম্বারদের মধ্যে বন্টন করে দেয়।

এই ক্ষেত্রে কোম্পানি মোট লাভের ৭.৫% নিজেরা রাখে আর বাকি ৯২.৫% সমস্ত মেম্বারদের মধ্যে ভাগ করে দেয়।

তো কোন ধরনের মেম্বার কি পরিমান লাভের অংশ পাবে? এই লাভের অংশ পেতে হলে কি কি কাজ করতে হবে?

এটাই হলো মূল বিষয় যে কিভাবে এখানে কাজ করা যাবে কিভাবে মেম্বার হওয়া যাবে কত ইনভেস্ট লাগবে যদি ইনকাম করতে চায় কেউ তাই না?

প্রথমত এখানে যদি কেউ মেম্বার হতে চায় বা এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চায় কিংবা সাধারণ ভুক্তা বা কাস্টমার হতে চায় কারোই কোন ইনভেস্ট,  জয়েনিং ফি, সাবস্ক্রিপশন বা কোন প্রকার টাকা প্রদান করতে হয় না। ১০০% ফ্রিতে আপনি জয়েন করতে পারবেন।

আপনি একটি মাত্র মোবাইল ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড দিয়ে একটি মাত্র ফ্রি একাউন্ট খুলতে পারবেন। অত:পর আপনি আপনার পছন্দ মতো প্রোডাক্ট প্যাকেজ অথবা সিংগেল প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন। যখনি ১০০০ ইউনিটের প্রোডাক্ট কিনা হয়ে যাবে তখনি আপনার আইডি আপগ্রেড হয়ে যাবে। 

আপনার আইডি টি আপগ্রেড হয়ে গেলো তো আপনি ইনকাম পাওয়ার জন্য রেডি।


আপনি কেন ই-এশিয়া মার্ট থেকে বাজার করবেন?

কেউ যখন ১০০০ ইউনিটের প্রোডাক্ট ক্রয় টার্গেট ফিলাপ করবে তার পর থেকে সে যতবার কেনাকাটা করবে ততবার ই একটা কুপন পাবে যেখানে ৫০ টাকা ক্যাশব্যাক থেকে শুরু করে একটি প্রাইভেট কার পর্যন্ত গিফট পেতে পারে।

এছাড়াও যত পয়েন্ট এর পণ্য কিনবে সে পয়েন্ট এর ৫০% টাকা ডিসকাউন্ট পাবে প্রতিবার ই। যেমন: কেউ একটা সাবান, একটা শেম্পু, একটা হারপিক, একটা পেস্ট এভাবে সে ৫০০ পয়েন্ট এর প্রয়োজনীয় বাজার করল। সাথে সাথে সে ৫০০ পয়েন্ট  এর ৫০% =২৫০ টাকা ডিসকাউন্ট পেয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ যত পয়েন্ট এর ই বাজার করল সে পয়েন্টের ৫০% ডিসকাউন্ট পেয়ে যাবে ১ পয়েন্ট =১ টাকা হিসেবে। সুতরাং এই সুবিধা আপনাকে পেতে হলে আপনি শুধু ই-এশিয়া মার্ট এ ফ্রী একটি একাউন্ট খুলুন আর বাজার করা শুরু করুন। 


আমি যদি কাউকে রেফার না করি তাহলে কোন সমস্যা হবে?

রেফার করা বাধ্যতামূলক নয়। আপনার রেফার করা না করা সম্পূর্ণই আপনার ইচ্ছা।

 আপনি এখান থেকে শুধু বাজার করেই ডিসকাউন্ট সহ পুরস্কার পেতে পারেন একজন মেম্বার হিসেবে। কারন আপনি যদি কিছু সুবিধা না ই পাবেন তাহলে ই-এশিয়া মার্ট থেকে কেন বাজার করবেন তাই না?


রেফার করলে কি সুবিধা?  

আপনি যদি চান এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ কাজ করতে তাহলে  আপনি শুধু রেফার করুন আপনার বন্ধুবান্ধব,  আত্নীয়, প্রতিবেশী অথবা পরিচিত অপরিচিত যাদের ইচ্ছা।

যত বেশি রেফার করবেন তত বেশি প্রোডাক্ট সেল হবে আপনার অধিনে। আর আপনার কমিশন বাড়তে থাকবে। আপনার নিজের বাড়তি নগদ ইনকাম পেতে আপনি এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ যুক্ত হতে পারেন।

কমিশন বন্টন:



রেফার বোনাস ২০% অর্থাৎ ১০০০ ইউনিটের প্রোডাক্ট কিনে আপগ্রেড হওয়ার সাথে সাথে ২০০ টাকা রেফার জয়েনিং বোনাস পাওয়া যাবে।



আপনার অধীনে প্রথম যে জয়েন করল সে ১ জেনারেশন তার নিচে যে জয়েন করবে সে ২য় জেনারেশন তার নিচে ৩য় জেনারেশন এভাবে ২০ জেনারেশন পর্যন্ত বোনাস আসবে।

১ম জেনারেশন বোনাস ১০০ টাকা

২য় জেনারেশন বোনাস ৪০ টাকা

৩য় জেনারেশন বোনাস ২০ টাকা

৪র্থ থেকে ১৫তম জেনারেশন বোনাস ১০ টাকা

১৬ তম থেকে ২০তম পর্যন্ত জেনারেশন বোনাস ৫ টাকা

রয়েল ক্লাব বোনাস:

আপনি যদি ১০ জন মেম্বার কে সরাসরি রেফার করেন তাহলে আপনি রয়েল মেম্বার হয়ে যাবেন। আর কোম্পানি প্রতিদিন যা প্রফিট করবে তার একটা অংশ সকল রয়েল মেম্বারদের মধ্যে সমান হারে বন্টন করবে।

আপনার ১০ এর গুনিতক হারে যেমন ২০, ৩০, ৪০, ৫০ এভাবে যত রেফার হবে সে অনুযায়ী রয়েল বাড়বে আর ১ টি রয়েল এ যা পাবেন যত রয়েল হবে ততগুন বাড়তে থাকবে।

প্রতি রয়েল এ ১ দিনে যদি ১৫০০০ হয়ে যায় তখন রয়েল বোনাস অফ হয়ে যাবে সেই সাথে উপরের র‍্যাংক লাগবে। আর সেই র‍্যাংক অনুযায়ী আবার বোনাস পাবেন।

এছাড়াও রয়েছে ইন্সেন্টিভ

লিডারস ক্লাব বোনাস।

আমরা পরবর্তীতে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখব

আপাতত চার্ট থেকে দেখে বুঝার চেষ্টা করতে পাররেন।

 পণ্য ডেলিভারি :

কোম্পানি প্রতিটি এলাকায় এজেন্ট নিয়োগ দিবে আপনার পণ্যটি অর্ডার করার পর আপনার এলাকার এজেন্ট এর কাছে কুরিয়ার সার্ভিস এ পাঠিয়ে দিবে। আপনি এজেন্ট থেকে সংগ্রহ করবেন।

এজেন্ট কারা কিভাবে নিতে পারবে?

যিনি এজেন্ট নিতে চাইবেন তাকে প্রথমত আপগ্রেড মেম্বার হতে হবে, ট্রেড লাইসেন্স লাগবে, ছবি ও জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে। 

কোন প্রকার ফি বা টাকা দিতে হবে না। তবে এক এলাকায় শুধু একজন এজেন্ট নিতে পারবে।

যে কেউ যখন মেম্বার হবে তাকে তার এলাকার এজেন্ট কোড ব্যবহার করতে হবে।

এজেন্ট তার এলাকার যত মেম্বার হবে প্রতি জন থেকে ২০ টাকা করে বোনাস পাবে। সেই সাথে প্রোডাক্ট সেলস থেকে কমিশন পাবে।

উইথড্র মেথড :

মোবাইল রিচার্জ সহ মোবাইল ব্যাংকিং অথবা ব্যাংক এর মাধ্যমে ইনকামের টাকা তুলে নিতে পারবেন,  যেটি ৫ মিনিট থেকে ৩ ঘন্টা সময়ের ভিতর।  

আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের যোগাযোগ করতে পারেন

এছাড়াও কোম্পানির প্রতিনিধি কর্তৃক গুগল মিট এ মিটিং হয় সেখানে জয়েন হয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন।

আপনি যদি ই এশিয়াতে যুক্ত হতে চান তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

Visit websiteFree Registration 

ইনভারশন/রেফার/স্পন্সর আইডি : adismartshop

এজেন্ট: adismartshop

প্লেসমেন্ট আইডি:.................... 

টিম:...............

প্লেসমেন্ট আইডি ও টিম জানতে হোয়াটস এ্যাপ অথবা টেলিগ্রাম  এ আমাকে নক দিন, আমি দিয়ে দিব। এই দুইটা পরিবর্তন শীল।

APP DOWNLOAD

দেরি না করে আজই জয়েন করুন আর যোগ্য নেত্রীত্ব দিন। নিজের টিম গঠন করুন স্মার্ট ইনকাম পেতে। যারা আগে থাকা তারাই সফল। আর সফল হতে চাইলে আগে যোগ দিতে হয়।

টেলিগ্রাম গ্রুপ: eASIA MART 

হোয়াট'স এ্যাপ গ্রুপ: eASIA MART 




No comments:

Post a Comment

BEETECH REVIEWS | BEETECH COMMUNICATION OPC||ABOUT BEETECH

  BEETECH COMMUNICATION OTC TOGETHER WE CAN CHANGES THE WORLD ECONOMY Website: www.beetc24.com Facebook: WhatsApp: Telegram: Owner: SAIFUL I...

Designed By Published.. Blogger Templates