আমি আজ আপনাদের ক্রিপ্টু কারেন্সি ট্রেডিং নিয়ে কিছু কথা বলব যেখানে চেষ্টা করব খুব সহজ ও সাধারণ শব্দ প্রয়োগ এর মাধ্যমে যেন অধিক বোধগম্য হয়।
আপনি নিশ্চয়ই এতদিনে জেনে গেছেন যে ক্রিপ্টু কারেন্সি কি
তবু্ও কিছুটা সংক্ষিপ্ত আলোচনা করে নিচ্ছি।
ক্রিপ্টু কারেন্সি হলো ডি সেন্ট্রালাইজড ভার্চুয়াল কারেন্সি যার ফিজিক্যাল অস্তিত্ব নেই, যার কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেই।
BlockChain Network এর মাধ্যমে ক্রিপ্টু কারেন্সি ট্রানজেকশন হয়ে থাকে।
গুপ্তমুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি হল বাইনারি উপাত্তের একটি সংকলন যা বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। এর অস্তিত্ব শুধু ইন্টারনেট জগতেই বিদ্যমান। এটি ব্যবহার করে লেনদেন শুধু অনলাইনেই সম্ভব যার পুরো কার্যক্রম গুপ্তলিখন নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সাল থেকে এটি একটি উঠতি বাজারে পরিণত হয়েছে।
"সাতোশি নাগামতো" নামের জাপানি উদ্ভাবক সর্ব ২০০৯ সালে বিট কয়েন নামের ক্রিপ্টুকারেন্সি বিশ্ব বাজারে পরিচয় ঘটান।
প্রতিটি দেশের ই আলাদা আলাদা টাকা রয়েছে যেমন -
বাংলাদেশ এ টাকা মালয়েশিয়া তে রিংগিত, ইন্ডিয়াতে রুপি, কুয়েত এ দিনার, সৌদি তে রিয়াল, ব্রিটেন এ GBP, আমেরিকাতে USD. অর্থাৎ এমন কোন দেশ নাই যে সে দেশের আলাদা টাকা নাই। আর সে দেশের টাকা নিয়ন্ত্রণ করে সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আর সকল দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে বিশ্ব ব্যাংক।
একটি জটিল বিষয় হলো এক দেশের টাকা অন্য দেশে অচল! তাই দরকার হয় এক্সচেঞ্জ করার। আর এক্সচেঞ্জার গুলো এই ব্যাপারে সাহায্য করে থাকে।
যেহেতু এক দেশের টাকা অন্য দেশে চলেনা, আর কনভার্ট করা, এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাঠানো সময় সাপেক্ষ ও জটিল প্রকৃয়া তাই তার সহজসমাধান কল্পে এই ভার্চুয়াল ডিসেন্ট্রালাইজড মুদ্রার প্রচলন শুরু হয় যার জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে, এবং ধারণা করা যাচ্ছে বিশ্ব বাজার থেকে কাগজের নোট উঠে যাবে এবং ভার্চুয়াল কারেন্সি বাজার দখল করে নিবে।
ক্রিপ্টু কারেন্সি হিসেবে BTC বিট কয়েন কে প্রায় মানুষ চিনে থাকলেও প্রায় ৬ হাজার এর অধিক কয়েন বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে। যেমন-
BTC, DOT, ETH, SOL, AVAX, MXL, এমন অসংখ্য কয়েন বাজারে রয়েছে।
এবার আসুন জানা যাক ক্রিপ্টু কারেন্সি ট্রেড কোথায় করব
আপ্নারা জেনে থাকবেন শেয়ার বাজার, বৈদেশিক মূদ্রা এসব কেনা বেচার জন্য অনেক ব্রোকার হাউজ ও এক্সচেঞ্জ হাউজ রয়েছে।
তেমনি ভার্চুয়াল কারেন্সি কেনা বেচার বা এক্সচেঞ্জ করার জন্য ও এক্সচেঞ্জার রয়েছে অনলাইন এ।
অসংখ্য এক্সচেঞ্জার সাইড থেকে কয়েকটি এক্সচেঞ্জার এর নাম উল্লেখ করছি-
Binance, Coinbase, Coinbase pro, Houbi,
Cu coin, Merketrox, Bitmart এমন অসংখ্য এক্সচেঞ্জার রয়েছে।
কোন এক্সচেঞ্জার টি আপনি বাছাই করবেন?
আপনি Binance কে প্রথম পছন্দে রাখতে পারেন ট্রেডিং এর জন্য।
২য় CuCoin কে রাখতে পারেন, Coinbase ও আপনার কাজে লাগতে পারে একসময়।
তবে সর্বশেষ একটি ব্লকচেইন নিয়ে এসেছে FINTOCH ব্লকচেইন টির নাম SCF-Chain তাদের নিজস্ব কয়েন হলো SCF and FUSD
সবচেয়ে কম ট্রানজেকশন ফি ও সবচেয়ে দ্রুততম সময়ে ট্রানজেকশন করার ক্ষমতা রাখে এটি যা ৩য় প্রজন্মের হাইব্রিড টেকনোলজি তে ইথার বেইজ ডুয়েল ব্যান্ড পাবলিক ক্রসচেইন এটি। যা এখন সোয়াপ এক্সচ্যাঞ্জার হিসেবে আছে এবং ট্রেডিং প্লাটফর্ম নিয়ে আসতে যাচ্ছে। সর্বাধিক স্টাকিং রিওয়ার্ড এর জন্য এটি ব্যাপক জনপ্রিয় ও পরিচিত।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
Choose which cryptocurrency exchange you want to use. ...
Create Account
Get Bonus From Binance
Binance এ ফ্রি এ একাউন্ট খুলে নিন এক্ষনি
এক্সচেঞ্জার এ একাউন্ট করতে কি কি লাগবে?
শুধু মাত্র ইমেইল(জিমেইল বেটার) ও ফোন নাম্বার লাগবে।
প্রতিটি এক্সচেঞ্জার এ ফ্রী একাউন্ট করা যায়, রেজিষ্ট্রেশন করার পর আপনাকে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে সিকিউরিটির স্বার্থে।
একাউন্ট এর নিরাপত্তা কিভাবে বাড়াব?
স্ট্রং সিকিউরিটি এর জন্য ২ স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখা উত্তম। যেমন - লগিন করার সময় যেন ইমেইল ও ফোন এ প্রতিবার কোড যায় এই অপশন চালু রাখা বাঞ্চনীয়। তাছাড়া গুগল এথেন্টিকেটর এ্যাপ ও ব্যাবহার করা যায় অধিক নিরাপত্তার জন্য।
এক্সচঞ্জার গুলো কতটা নিরাপদ আপনার টাকা সুরক্ষার জন্য?
এক্সচেঞ্জার এর নিরাপত্তা নির্ভর করে এক্সচেঞ্জার এর নিজস্ব সিকিউরিটি সিস্টেম এর উপর। একটা ব্যাংক যেমন সিকিউরিটি ব্যবস্থা রাখে এক্সচেঞ্জার গুলো ও তেমন সিকিউরিটি সিস্টেম ব্যবহার করে, একটা এক্সচঞ্জার কে আপনি একটা ব্যাংক মনে করতে পারেন।
যেহেতু বাইনান্স পৃথিবীর সবচাইতে শক্তিশালী সিকিউরিটি মেন্টেইন করে আর তাই সবচেয়ে জনপ্রিয়তায় উঠে এসে world Top 1 র্যাংকিং অর্জন করেছে। এই প্লাটফর্ম এ প্রতি দিন ১ ট্রিলিয়ন ডলার এর বেশি লেনদেন হয় যা কোন ব্যাংক এত লেনদেন করতে পারে না।
তাই বাইনান্স কে সাজেস্ট করা হলো আপনি বাইনান্স এ নিশ্চিন্তে ট্রেড করতে পারেন।
মিনিমাম কত টাকা ইনভেস্ট করতে হয়?
সর্ব নিম্ন ১০ ডলার দিয়ে ট্রেড করা যায়, সর্বোচ্চ কোন লিমিট নাই বিলিয়ন বা ট্রিলিয়ন ডলার ও ইনভেস্ট করা যাবে অর্থাৎ আপনার স্বামর্থ অনুযায়ী আপনি ইনভেস্ট করতে পারেন।
কিভাবে ডলার ঢুকাব বা বের করব?
আপনি যে কারো কাছ থেকে একাউন্ট টু একাউন্ট ট্রান্সফার এর মাধ্যমে ডলার ধার বা ক্রয় করে নিজের ওয়ালেট এ নিতে পারবেন আবার যে কারো একাউন্ট এ ট্রান্সফার করতে পারবেন।
বাইনান্স টু বাইনান্স এ ট্রান্সফার এর জন্য কোন ফি দিতে হয় না এটা সম্পূর্ণ ফ্রী।
ব্লকচেইন নেটওয়ার্ক এ যে কোন ওয়ালেট থেকে যে কোন ওয়ালেট
এ সেইম কয়েন ট্রান্সফার করা যায়। সে ওয়ালেট যদি ভিন্ন এক্সভেঞ্জার এর হয় তাহলে ট্রানজেকশন ফি কেটে নিবে।
বাইনান্স প্রতিটি দেশের জন্য পি২পি বাই সেল এর ব্যবস্থা করে দিয়েছে। আপনি যে কোন দেশ থেকে যে কোন দেশের সেলার বা বায়ার দের সাথে লেন দেন করতে পারবেন।
আপনি পি২পি এর মাধ্যমে নগদ, রকেট, বিকাশ, ব্যাংক এর মাধ্যমে ডলার কিনে নিতে পারবেন বা বিক্রি করতে পারবেন মূহুর্তের মধ্যেই যে কোন সময়।
ক্রিপ্টু এক্সচেঞ্জার এর সাপ্তাহিক বন্ধ বা কয়টা থেকে কয়টা ট্রেড করা যাবে?
ক্রিপ্টু ট্রেডিং ২৪ ঘন্টা খুলা থাকে সপ্তাহে ৭ দিন ই। এখানে কোন বন্ধ নেই। নন স্টপ ট্রেডিং চলবে।
প্রফিট লস কেমন?
ক্রিপ্টু ট্রেডিং একটা বিজনেস মাত্র। এখানে লাভ লস দুটো ই রয়েছে।
কেমন প্রফিট তা নির্ভর করবে আপনার এনালাইসিস, ক্যাপিটাল ও ইনভেস্ট টার্ম এর উপর।
এখানে লস বলতে ফ্লটিং লস হয়।
ধরুন আপনি ১ ভরি সোনা কিনেছেন ৬০ হাজার টাকা দিয়ে যা আপনি ৭০ হাজার এ বিক্রি করবেন বলে কিনেছেন।
কিন্তু মার্কেটে দাম কমে গিয়ে ৫০ হাজার টাকা ভরিতে নেমে গেলো।
বাট সোনার পরিমান ১ ভরি ই আপনার রিজার্ভ থেকে যাবে।
আপনি তা ৫০ হাজার এ বিক্রি করে দিলে ১০ হাজার টাকা লস করবেন। যদি বিক্রি না করেন তাহলে এসেট এর কোন লাভ ক্ষতি হবে না, যখন ৬০ হাজার এর উপর দাম চলে যাবে তখন যত বাড়বে তত তে বিক্রি করলে সে পরিমান লাভ হবে।
আশা করি লাভ লসের ব্যপার টা ক্লিয়ার হয়েছেন।
ক্রিপ্টু কারেন্সি মার্কেটে কখন দাম বাড়ে কমে?
আসলে কোন কারেন্সির দাম কখনো এক থাকে না। বিশ্ব অর্থনীতি তে প্রতি মুহুর্তে কোন না কোন প্রভাব এর কারনে কারেন্সির দাম কমে বাড়ে যেমন দেখে থাকবেন 1 USD = ৮৫ টাকা থেকে ৮৭ বা তার বেশি কমে বাড়ে, রিয়ালের দাম, রিংগিত এর দাম কমে বাড়ে।
ঠিক তেমন ই ক্রিপ্টু কয়েন গুলোর ও দাম প্রতি মাইক্রো সেকেন্ড এ
বাড়ে কমে।
আর এই কম বেশি হওয়ার কারনেই এখানে কেনা বেচা করে প্রফিট করা যায়।
আপনি দাম কমলে কিনবেন, দাম বাড়লে বিক্রি করবেন এতেই আপনার প্রফিট বের হবে।
কি পরিমাণ দাম বাড়ে কমে?
কি পরিমান দাম কমে বাড়ে তা নির্ভর করে সেই কয়েন এর প্রোফাইল, মার্কেট ডিমান্ড, সাপ্লাই, উন্নত অর্থনৈতিক দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন, পেনিক পাবলিক সেন্টিমেন্ট এর উপর।
কিভাবে বুঝবেন কোন কয়েন এর দাম কমবে বা বাড়বে?
এটা আসলেই একটা জটিল বিষয়! আপনাকে কিছু অভিজ্ঞতা, মার্কেট এনালাইসিস করা বুঝতে হবে। ট্যাকনিক্যাল এনালাইসিস, ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস, নিউজ ইমপেক্ট বুঝতে হবে।
আমি কিভাবে এনালাইসিস শিখব আর দক্ষতা অর্জন করব?
সে জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন ভাল ট্রেডার এর সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে, ক্রিপ্টু ট্রেডার কমিউনিটি গুলোতে অনেকের অভিজ্ঞতা ও এনালাইসিস শেয়ার করে থাকে, আপনি সেখান থেকে মতামত বিশ্লেষণ করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারবেন।
যত বেশি ঘাটাঘাটি করবেন যত বেশি আগ্রহ থাকবে তত বেশি শিখবেন তত অভিজ্ঞতা হবে তত দক্ষ ট্রেডার হতে পারবেন।
ইনভেস্টমেন্ট প্লান কিভাবে সেট করব?
ইনভেস্টমেন্ট প্লান কে সময় ভেদে ভাগ করতে পারেন যেমন-
১. লং-টার্ম ইনভেস্টমেন্ট বা হোল্ড
২. মিডিয়াম টার্ম ইনভেস্টমেন্ট
৩. শর্ট টার্ম ইনভেস্টম্যান্ট
৪. স্ক্যাল্পিং
ক্রিপ্টু মার্কেটে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কয়েন যুক্ত হচ্ছে।
মাইনিং, এয়ারড্রপ, বাউন্টি, আইসিও এর মাধ্যমে অনেকে নতুন কয়েন কালেক্ট করে থাকে।
আবার অনেকে এক্সচেঞ্জার এ আসার শুরুতে কম দামে ভাল কয়েন কিনে রাখে, দাম বাড়লে বিক্রি করে দেয়।
এগুলো বিক্রির জন্য কোন সময় কে টার্গেট করেনা ট্রেডার রা এগুলো কালেক্ট করে নিজের ওয়ালেট এ ফেলে রাখে, দিন, মাস বছর যত সময় ই লাগুক না কেন কাংখিত দাম পেলেই তারা সেল করবে তত দিন তারা অপেক্ষা করবে। এটাকে লং-টার্ম ইনভেস্টমেন্ট বা হোল্ড বুঝায়।
মিডিয়াম টার্ম ইনভেস্ট বলতে আপনি একটা কয়েন কিনার পর কয়েক মাসের ভিতরে দাম যতটা বাড়ল তাতেই সেল করে দিলেন।
শর্ট টার্ম হিসেবে আপনি একটা কয়েন একটি সাপোর্ট লেভেল এ কিনে একটি রেজিস্ট্যান্স লেভেল এ টাচ করার সাথে সাথে সেল করে দিলেন।
স্ক্যালপিং বলতে আপনি সাড়া দিন অনলাইন এ বসে থাকে প্রতি মিনিট বা ঘন্টা কিংবা সাড়া দিন এর ল প্রাইস ও হাই প্রাইস এর জ্ঞাপ থেকে ছোট ছোট প্রফিট বের করে নেওয়া কে বুঝায়।
তবে এটি করতে গেলে অনেক ক্যালকুলেশন ও গভীর পর্যবেক্ষণ এর প্রয়োজন হতে পারে।
আপনি যদি নতুন বা শিক্ষানবিশ ট্রেডার হোন তবে আপনার জন্য বেস্ট হলো অটো ট্রেডিং এক্সপার্ট এডভাইজার বা রোবট দিয়ে ট্রেড শুরু করা।
স্ক্যাল্পিং এর জন্য আপনি রোবট ট্রেড করতে পারেন।
RoyelQ Trading Assistant
রোবট বলতে মার্কেট এনালিস্ট ও কম্পিউটার প্রোগ্রামার মিলে এমন একটি প্রোগ্রামিং স্ক্রিপ্ট বানায় যেই স্ক্রিপ্ট আপনাকে ২৪ ঘন্টা বাই সেল করে দেবে, সে কম প্রাইস এ কিনবে পাইস বাড়লে বিক্রি করে দেবে আপনার সেটাপ অনুযায়ী। সে রিস্ক ফ্রি ট্রেড করার জন্য আপনার স্পেশাল একজন এসিস্ট্যান্ট হিসাবে কাজ করে দিবে।
এই টপিক নিয়ে আমরা অন্য একটি পোস্ট করেছি আপনি চাইলে ভিজিট করতে পারেন। ভিজিট করতে বা বিস্তারিত জানতে
ক্লিক করুন এখানে
আমার প্রফিট এর টাকা কখন কিভাবে তুলব বা উইথড্র করব?
আপনার প্রফিট অথবা পুরো ব্যালেন্স টাই আপনি যখন ই চাইবেন তুলে নিতে পারবেন, সেক্ষেত্রে আপনি ব্যাক্তিগত ভাবে কারো কাছে ব্যালেন্স সেল করে অথবা P2P এর মাধ্যমে যে কোন সময় মাত্র কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে আর টাকা রিসিভ করতে পারবেন আপনার পছন্দের পেমেন্ট গেটওয়ে তে যেমন- নগদ, রকেট, বিকাশ, ব্যাংক এর মাধ্যমে।
ক্রিপ্টু কারেন্সির ভবিষ্যত সম্ভাবনা -
এটা একটা সম্ভাবনাময় মার্কেট প্লাটফর্ম। সাড়া বিশ্বে এর জনপ্রিয়তা, উপলব্ধি, গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এর প্রস্তাবনায় বাংলাদেশ সরকার গত একবছর যাবত এই ব্লকচেইন নেটওয়ার্ক এ যুক্ত হতে প্রকৃয়া বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে, কিছু দিনের ভিতর বাংলাদেশ এর ব্যাংক গুলো এই মার্কেটে যুক্ত হবে এটা শুধু সময়ের অপেক্ষা।
ইতিমধ্যে ইন্ডিয়াতে ব্যাপক প্রশার হচ্ছে, ক্রিপ্টু পেমেন্ট চালু করেছে, পজ মেশিন, এটিএম বুথ স্থাপন হচ্ছে।
এখানে আপনার বিজনেস ক্যারিয়ার গড়লে আপনার পরবর্তী প্রজন্ম আপনার হাত ধরে অভিজ্ঞ ট্রেডার হয়ে গড়ে উঠবে, ঘরে বসে অনলাইন এ ট্রেড করে জীবিকা নির্বাহ ও প্রচুর অর্থের মালিক হতে পারেন।
সুতরাং ক্রিপ্টু কারেন্সি ট্রেডিং হতে পারে আপনার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট।
📞 প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন-
https://t.me/soaibhossain
Mobile/IMO/Wechat/whatsapp/Telegram
01911250873
Find best instagram influencer
KEY TAKEAWAYS
Cryptocurrency is digital money that is secured by blockchain technology.
Cryptocurrency investing can take many forms, ranging from buying cryptocurrency directly to investing in crypto funds and companies.
You can buy cryptocurrency using a crypto exchange or through certain broker-dealers.
Investing in cryptocurrency is risky, so it's important to not invest more money than you can afford to lose.
How to invest crypto currency in Bangladesh
How to trade with binance?
With exchange can use to trade